বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫
Natun Kagoj
শিরোনাম
  • ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, মোট মৃত ২৫৩ অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বিপন্ন করছে তিনটি চ্যালেঞ্জ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিবৃতি: বাড়িভাড়া আরও বাড়ছে বুধবার থেকে শ্রেণিকক্ষে ফেরার সিদ্ধান্ত নিলেন শিক্ষক-কর্মচারীরা বাবা সিআরসেভেনের স্বপ্ন পূরণের পথে এগোচ্ছে ছেলে রোনালদো জুনিয়র যে উপদেষ্টা শিক্ষকদের সঙ্গে সংলাপ এড়ায়, তার প্রয়োজন নেই শাহজালাল বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের পর অক্ষত পণ্যের তালিকা প্রকাশ বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক আজ অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে যুবকদের আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ আজ মান উন্নয়নের লক্ষ্যে বিশ্ব মান দিবস পালিত হচ্ছে
  • শাহজালাল বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের পর অক্ষত পণ্যের তালিকা প্রকাশ

    শাহজালাল বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের পর অক্ষত পণ্যের তালিকা প্রকাশ
    ছবি: সংগৃহীত
    গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন

    হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর, যেসব মালামাল অক্ষত রয়েছে তার তালিকা প্রকাশ করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, যারা কার্গো হ্যান্ডেলিংয়ের দায়িত্বে ছিল। এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত মালামালগুলো আগুন ও তাপে কোনো ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়নি এবং নিরাপদভাবে পুনরায় প্রেরণের জন্য প্রস্তুত।

    এছাড়া, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স জানিয়েছে যে, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত মালামাল দ্রুত শনাক্ত ও ক্ষতিপূরণ প্রক্রিয়া শুরু করা হবে। কোম্পানি আশা করছে, এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যবসায়ী ও গ্রাহকদের আস্থা পুনরায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে।

    বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেটের পাশের দেয়ালে প্রায় ৫০০টি অক্ষত মালামালের তালিকা এতে দেওয়া হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা এখন সেই তালিকা ধরে নিজেদের মাল খুঁজে ফিরছেন।

    মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সকাল থেকে বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেট সংলগ্ন দেওয়ালের সামনে ভিড় করছেন আমদানিকারকরা। তবে টানানো তালিকা শুধু বিজেএমইএ সংশ্লিষ্ট গার্মেন্টস সামগ্রী।

    বিমানের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রকাশিত তালিকায় মূলত বিজিএমইএ সংশ্লিষ্ট পণ্যের নাম রয়েছে। অগ্নিকাণ্ডে তাদের বেশিরভাগ মালামাল অক্ষত আছে। প্রায় পাঁচ শতাধিক মালামালের বিস্তারিত তথ্য তালিকায় উল্লেখ করা হয়েছে।

    বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং বিভাগের কর্মী খন্দকার নাহিদ হোসেন জানান, অগ্নিকাণ্ডের সময় বিজিএমইএর মালামালগুলো ছিল অ্যাপ্রোন এলাকায়। সেগুলোর ক্ষতি খুব একটা হয়নি। অন্য অনেকের মালামালও ভালো আছে। অক্ষত মালামালের তালিকা দেয়ালে টানানো হয়েছে। মালিকরা ব্যাংকে নির্দিষ্ট ফি জমা দিয়ে এনবিআরের মাধ্যমে মালামাল নিতে পারবেন। ইতোমধ্যে কিছু পণ্য হস্তান্তর শুরু হয়েছে।

    বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগে শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর সোয়া ২টায়। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে ফায়ার সার্ভিসের ৩৭টি ইউনিট। একই সঙ্গে ঘটনাস্থলে ছিলেন– নৌ-বাহিনী, বিমানবাহিনী, সিভিল অ্যাভিয়েশন, দুই প্লাটুন বিজিবিসহ পুলিশ ও আনসারের সদস্যরা। সন্ধ্যা নাগাদ আগুন কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে। যেখানে আমদানি করা পণ্য রাখা হয়, সেখানকার প্রায় সব মালামাল আগুনে পুড়ে গেছে বলে জানা যায়।


    গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন

    আরও পড়ুন