শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫
Natun Kagoj
শিরোনাম
  • শিক্ষকদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি: শ্রেণি কক্ষে পাঠদান বন্ধ থাকবে এবি পার্টি নির্বাচন সূচনায়, ১০৯ আসনের জন্য প্রার্থী চূড়ান্ত আর্জেন্টিনা দলের গর্বিত স্পন্সর হিসেবে স্বীকৃতি পেলো ওয়ালটন হতাশা ভুলে নতুন উদ্দীপনায় ঢাকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটাররা নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাটিংয়ে চিফ প্রসিকিউটর বললেন, শেখ হাসিনার ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত বাংলাদেশের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ স্কোয়াডে নতুন সম্ভাবনার সন্ধান ঢাকায় গ্রেপ্তার ওবায়দুল কাদেরের ভাই শাহাদাত কাদের ফেসবুক ও অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি প্রচারণায় ইসির ৭ নির্দেশনা আজ ‘মার্চ টু যমুনা’: কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শিক্ষকদের উপস্থিতি বৃদ্ধি
  • “আবেগের প্রভাবে আম্মার মন্তব্যগুলো”

    “আবেগের প্রভাবে আম্মার মন্তব্যগুলো”
    গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন

    কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ফেসবুকে যাত্রা শুরু করা রিপন মিয়া ২০১৬ সালে অল্প সময়েই নেটিজেনদের পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছিলেন। তবে সম্প্রতি পরিবার ও ভরণপোষণ সংক্রান্ত একটি গুরুতর অভিযোগের কারণে তিনি তীব্র বিতর্কের মুখে পড়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে নিয়ে চলছে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনা।

    তবে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রথমবারের মতো মুখ খুলেছেন রিপন মিয়া। এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, পুরো বিষয়টি আসলে একটি ভুল বোঝাবুঝি। তিনি বুঝতে পারছেন না, কোথা থেকে কীভাবে বিতর্কের শুরু হয়েছে।

    রিপন মিয়া বলেন, ‘মূলত কোথা থেকে কী হয়েছে আমি বুঝি নি বিষয়টা। আগে মনে হয় আব্বা-আম্মার কাছে গেছে, তারপর আমাদের বাড়িতে গেছে। আমি বাড়িতে ছিলাম না, আমি বাজারে ছিলাম। এরপর সাংবাদিক এসে বলছে, আপনার নামে বিচার আছে।’

    নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা কম হওয়ায় তিনি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে স্বচ্ছন্দ নন বলেও জানান। তিনি বলেন, ‘আমার তো এমনি লেখাপড়া নেই। আমি ইন্টারভিউ দিই না কোনো জায়গায়। কার সাথে কীভাবে কথা বলতে হয়, এটা আমি বলতে পারিনা দেখেই মূলত আমি ইন্টারভিউ দিই না।’

    মা-বাবার ভরণপোষণের বিষয়ে বলেন, ‘গ্রামের মানুষ কিন্তু সহজ-সরল। একজন কানপড়া দিলে আরেকজন সহ্য করতে পারেনা। দশজনে দশ কথা বললে একটা মানুষের মন এমনি নষ্ট হয়ে যায়। আবেগের কারণে আম্মা এগুলো বলেছে।’

    রিপনের কথায়, ‘ঘরে বানাচ্ছি, ঘরে তো আমি আর একা থাকবো না, আব্বা-আম্মাকে নিয়েই থাকবো। আমরা এখন ভাঙা ঘরে থাকছি আব্বা-আম্মা যেখানে থাকে। যেখানে বাড়ির কাজ হচ্ছে, ওখানে যাওয়া লাগে। নাহলে তো মিস্ত্রি ঠিকমতো কাজ করে না।’


    দৈএনকে/জে .আ
    গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন