মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫
Natun Kagoj
শিরোনাম
  • বাঁচার লড়াইয়ে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ফিরলেন নাহিদা–মারুফা হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের আগুনে ২০০ কোটি টাকার ওষুধের কাঁচামাল নষ্ট টেলিগ্রামে তরুণীদের নগ্ন ভিডিও বিক্রির গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ জিতল মরক্কো সেমিফাইনাল কঠিন, বাংলাদেশ দখল করতে চায় ৫ নম্বর শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড পরিস্থিতি স্বাভাবিক, আগুন পুরোপুরি নিভে গেছে ইতালিতে প্রধান উপদেষ্টার অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার আমন্ত্রণ উন্নয়নের অগ্রগতি নির্ধারণে মানসম্মত পরিসংখ্যান অপরিহার্য: প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস জামায়াতের পিআর আন্দোলন পরিকল্পিত রাজনৈতিক ধোঁকা : নাহিদ ইসলাম শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত কমিটি গঠন
  • হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের আগুনে ২০০ কোটি টাকার ওষুধের কাঁচামাল নষ্ট

    হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের আগুনে ২০০ কোটি টাকার ওষুধের কাঁচামাল নষ্ট
    গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন

    ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ২০০ কোটি টাকার ওষুধের কাঁচামাল পুড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ওষুধশিল্প সমিতির মহাসচিব মো. জাকির হোসেন।

    সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে কারওয়ান বাজারের একটি হোটেলে এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইএবি) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

    জাকির হোসেন বলেন, বর্তমানে দেশে ৩০৭টি ওষুধ কোম্পানি নিবন্ধিত রয়েছে, যার মধ্যে প্রায় ২৫০টি সচল। আগুনে শীর্ষস্থানীয় ৩২টি কোম্পানির প্রায় ২০০ কোটি টাকার কাঁচামাল পুড়ে গেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। তিনি আরও জানান, অন্যান্য কোম্পানির হিসাব যুক্ত হলে ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়তে পারে।

    শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের আগুনে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা নিয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইএবি)। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ইএবি সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম।

    জাকির হোসেন বলেন, একেকটি ওষুধ উৎপাদনে ৫৩টি পর্যন্ত উপকরণের প্রয়োজন হয়। ফলে ২০০ কোটি টাকার কাঁচামাল পুড়ে যাওয়ার কারণে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার কোটি টাকার ওষুধের উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে। তবে এখনই সরবরাহ ব্যবস্থায় সমস্যা সৃষ্টি হবে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।

    তিনি বলেন, শনিবার আগুনের সময় অনেক বিমান চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেসব বিমানে থাকা ওষুধের কাঁচামাল শেষ পর্যন্ত ঠিকঠাক থাকবে কি না, তা নিয়েও শঙ্কা আছে। কেননা ওষুধের কাঁচামাল সংরক্ষণে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ খুবই জরুরি বিষয়। সেখানে এ ব্যবস্থা নেই।

    তিনি আরও বলেন, সুনির্দিষ্টভাবে কত টাকার ক্ষতি হয়েছে, সেটা আমরা সব কোম্পানির কাছ থেকে জেনে আরও বিস্তারিত জানাতে পারবো। তবে এতে যে ওষুধশিল্প খাতের একটি বড় অর্থনৈতিক ঝুঁকি তৈরি হয়েছে সেটি ঠিক। এসময় তিনি অন্যান্য দেশের মতো বিমানবন্দরের পণ্য খালাস কার্যক্রম ৩৬৫ দিন চালু রাখার দাবি জানান।


    দৈএনকে/রে,আ
    গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন

    সর্বশেষ

    আরও পড়ুন