মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
Natun Kagoj
শিরোনাম
  • অভ্যুত্থানে ১০ শহিদসহ আহত ১৭৫৭ জুলাইযোদ্ধার গেজেট প্রকাশ দান–খয়রাতে গড়া জীবন থেকে চাঁদাবাজির অন্ধকারে: সমাজ কোন পথে হাঁটছে? নির্বাচনে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকবে ৬০ হাজার সেনাসদস্য: প্রেসসচিব তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে মারধরের লিখিত অভিযোগ লালমনিরহাটে ২ ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, উল্টে গেছে বগি রূপপুর দুর্নীতির অভিযুক্ত ‘মিস্টার ম্যানেজার’ আশরাফুল ইসলামের অদৃশ্য জাদু! দুর্বৃত্ত রাজনীতি নয়, আজ থেকে এনসিপির সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করছি: নীলা ইস্রাফিল খামেনিকে হত্যা ও ইরানে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওয়াকআউট করে আবারও ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে যোগ দিল বিএনপি পেহেলগামের ঘটনায় পাকিস্তানের জড়িত থাকার প্রমাণ মেলেনি: চিদাম্বরম
  • সিএনজিচালিত অটোরিকশার মালিক-শ্রমিকদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি

    সিএনজিচালিত অটোরিকশার মালিক-শ্রমিকদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি
    গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন

    ট্রাফিক পুলিশের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ এনে তা বন্ধসহ নানা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি পালন করেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশার মালিক-শ্রমিকরা।

    রোববার (২৭ জুলাই) সকাল থেকে জেলাজুড়ে এ কর্মবিরতি শুরু করেছেন তারা। এতে করে দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা।

    সিএনজি মালিক সমিতির সভাপতি মিজানুর রহমান অভিযোগ করেন, সড়কে ট্রাফিক পুলিশের লাগাতার হয়রানি, অতিরিক্ত অর্থ দাবি, বিনা কারণে গাড়ি জব্দ ও লাইসেন্স সংক্রান্ত দুর্নীতির প্রতিবাদে তারা এই কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন।

    তাদের দাবি, ট্রাফিক পুলিশ ঘুষ না দিলে মামলা ও জরিমানার ভয় দেখিয়ে হয়রানি করছে। বর্তমানে প্রায় ৫২টি সিএনজিচালিত অটোরিকশা জব্দ রয়েছে। 

    এছাড়াও বিআরটিএ অফিসে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে গেলেও ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। সিএনজি লাইসেন্স কার্যক্রমও বন্ধ রয়েছে। ফলে মালিক-চালকরা আইনি সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আমাদের পদে পদে হয়রানি করা হচ্ছে।

    শ্রমিকদের ভাষ্য, আমাদের আটক গাড়ি নিঃশর্তভাবে ছাড়তে হবে। পারমিট অনুযায়ী জেলার সর্বত্র চলতে দিতে হবে ও জেলা ট্রাফিকের নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। তাদের দাবি মানা না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মবিরতি চলবে বলে জানান সিএনজি নেতারা।

    এর আগে শনিবার (২৬ জুলাই) শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন সিএনজি চালিত অটোরিকশার মালিক-শ্রমিকরা।

    এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার এহতেশামুল হক বলেন, ট্রাফিক পুলিশ যানজট নিরসনে কাজ করে যাচ্ছে। যাদের কাগজ পত্র নেই বা রেজিস্ট্রেশন ছাড়া চলছে তাদের গাড়ি আটক করা হচ্ছে। কাগজপত্র আনলে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। যাদের কাগজপত্র আছে তারা নির্বিঘ্নে চলতে পারছে। তারা চাচ্ছে তাদের কোনো গাড়ি যেন আমরা না ধরি। ট্রাফিক পুলিশ যেন কোনো ব্যবস্থা নিতে না পারে। আর তাদের কোনো প্রতিনিধিও এ বিষয়ে আমাদের কাছে আসেননি।


    গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন