রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫
Natun Kagoj
শিরোনাম
  • চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচন তারিখ জানাবেন প্রধান উপদেষ্টা: মোস্তফা জামাল জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউট: ৪ জন আশঙ্কাজনক, ২ জন সুস্থ হয়ে ফিরলেন বাড়ি নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার নিশ্চিত করা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ডিজিটাল ব্যবস্থাপনায় আসছে ওয়াকফ সম্পত্তি: ঘোষণা ধর্ম উপদেষ্টার উত্তরায় ভয়াবহ ট্রাজেডি, শোক জানাল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড মাইলস্টোন স্কুলের ছাত্র জারিফের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করা হয়েছে গণতন্ত্রকে: মির্জা ফখরুল খাগড়াছড়িতে জেএসএস ও ইউপিডিএফের মধ্যে গোলাগুলি, নিহত ৪ ঝুঁকিহীন ও টেকসই ঋণে জোর দেবে ইউসিবি সাবেক সচিব ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক শামসুল আলম আর নেই
  • নিষিদ্ধ থাকা সত্ত্বেও মিনিকেট চালে সয়লাব বাজার

    নিষিদ্ধ থাকা সত্ত্বেও মিনিকেট চালে সয়লাব বাজার
    গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন

    বাংলাদেশে ‘মিনিকেট’ নামে কোনো ধান উৎপাদিত হয় না। এমনকি এই নামে কোনো ধানের জাতও নেই। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরেই বাজারে ‘মিনিকেট’ চাল নামে একটি পণ্য বিক্রি হয়ে আসছে, যার উৎপত্তি মূলত বিআর-২৮ ও বিআর-২৯ জাতের ধান থেকে।

    এই ধান সংগ্রহের পর মিলগুলোতে আধুনিক যন্ত্রের মাধ্যমে ধান থেকে চাল আলাদা করা হয়। এরপর চালের গায়ের প্রাকৃতিক খোসা ও আবরণ একাধিকবার পালিশের মাধ্যমে তুলে ফেলা হয়, যাতে চাল সাদা ও চকচকে দেখায়। পরে এগুলো কেটে ছোট ও সমান আকারের করা হয়, যেন দেখতে আরও আকর্ষণীয় লাগে। এই ছাঁটাই ও পালিশ প্রক্রিয়ার পরই বাজারে একে 'মিনিকেট' নামে বিক্রি করা হয়।

    তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের মে মাসে খাদ্য মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ‘মিনিকেট’ নামে চাল বিক্রি নিষিদ্ধ করে। কারণ, এটি ভোক্তাদের বিভ্রান্ত করে এবং স্বাস্থ্যগত দিক থেকেও প্রশ্নবিদ্ধ। তবে নিষেধাজ্ঞা জারি থাকা সত্ত্বেও দেশের একাধিক শিল্পগোষ্ঠীর বিভিন্ন ব্র্যান্ড এখনও বাজারে ‘মিনিকেট’ নামে চাল বিক্রি করে যাচ্ছে।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চালের এই অতিরিক্ত পালিশ ও রং-ফর্সা করার প্রক্রিয়ায় এর পুষ্টিগুণ অনেকাংশেই নষ্ট হয়, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণে প্রশাসনের আরও সক্রিয় হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।


    দৈএনকে/জে, আ
    গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন