শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫
Natun Kagoj
শিরোনাম

হার্টকে সুস্থ ও সবল রাখতে আপনার করণীয় কী?

হার্টকে সুস্থ ও সবল রাখতে আপনার করণীয় কী?
গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন

হৃদরোগকে নীরব ঘাতক বলা হয়। হৃদরোগের শঙ্কামুক্ত থাকতে ত্রিশোর্ধ্ব সবার নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত। উত্তরাধিকার সূত্রেও কেউ হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন। হৃদরোগ থেকে প্রতিকারের জন্য মানসিক চাপ কমাতে এবং দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। 
অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস মানুষকে স্বাস্থ্যঝুঁকির দিকে ঠেলে দেয়। তখনই হজমের জন্য ব্যবহৃত এনজাইমগুলো হজমে ব্যাঘাত ঘটায়। যাদের হৃদরোগ আছে, তারা জগিং করলে দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়েন এবং জয়েন্টেও ব্যথা অনুভব করেন। হৃদরোগের ঝুঁকিমুক্ত থাকতে হলে হার্ট সুস্থ রাখতে হবে।

সুস্থ হার্টের জন্য করণীয়: নিয়মিত ব্যায়াম করুন—প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা উচিত। হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা বা সাইকেল চালানোর মতো ব্যায়াম হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।

স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ—ফল, সবজি, শস্য এবং মাছ বেশি করে খান। প্রক্রিয়াজাত খাবার, ফাস্ট ফুড এবং অতিরিক্ত চিনি ও লবণযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।

পর্যাপ্ত ঘুমানো প্রয়োজন—প্রতিদিন ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য খুব জরুরি। ঘুমের অভাব শরীরের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলে।

ধূমপান ও মদ্যপান ত্যাগ করুন—ধূমপান ও মদ্যপান হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই এগুলো সম্পূর্ণরূপে বর্জন করতে হবে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন—অতিরিক্ত ওজন হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করতে হবে।

মানসিক চাপ কমান—মানসিক চাপ হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই মানসিক চাপ কমাতে যোগ, ধ্যান বা পছন্দের কাজ করতে পারেন।

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান—বছরে একবার হৃদরোগের পরীক্ষা করানো উচিত। এতে রোগ শনাক্ত করা সহজ হয়।

হৃদরোগকে নীরব ঘাতক বলা হয়। হৃদরোগের শঙ্কামুক্ত থাকতে ত্রিশোর্ধ্ব সবার নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত। উত্তরাধিকার সূত্রেও কেউ হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন। হৃদরোগ থেকে প্রতিকারের জন্য মানসিক চাপ কমাতে এবং দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস মানুষকে স্বাস্থ্যঝুঁকির দিকে ঠেলে দেয়। তখনই হজমের জন্য ব্যবহৃত এনজাইমগুলো হজমে ব্যাঘাত ঘটায়। যাদের হৃদরোগ আছে, তারা জগিং করলে দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়েন এবং জয়েন্টেও ব্যথা অনুভব করেন। হৃদরোগের ঝুঁকিমুক্ত থাকতে হলে হার্ট সুস্থ রাখতে হবে।

সুস্থ হার্টের জন্য করণীয়: নিয়মিত ব্যায়াম করুন—প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা উচিত। হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা বা সাইকেল চালানোর মতো ব্যায়াম হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।

স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ—ফল, সবজি, শস্য এবং মাছ বেশি করে খান। প্রক্রিয়াজাত খাবার, ফাস্ট ফুড এবং অতিরিক্ত চিনি ও লবণযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।

পর্যাপ্ত ঘুমানো প্রয়োজন—প্রতিদিন ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য খুব জরুরি। ঘুমের অভাব শরীরের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলে।

ধূমপান ও মদ্যপান ত্যাগ করুন—ধূমপান ও মদ্যপান হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই এগুলো সম্পূর্ণরূপে বর্জন করতে হবে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন—অতিরিক্ত ওজন হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করতে হবে।

মানসিক চাপ কমান—মানসিক চাপ হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই মানসিক চাপ কমাতে যোগ, ধ্যান বা পছন্দের কাজ করতে পারেন।

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান—বছরে একবার হৃদরোগের পরীক্ষা করানো উচিত। এতে রোগ শনাক্ত করা সহজ হয়।

পর্যাপ্ত পানি পান করুন—প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা শরীরকে সতেজ রাখে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

হার্ট অ্যাটাক হলে করণীয়: রোগীকে প্রথমে শুইয়ে দিতে হবে। এরপর জিহ্বার নিচে একটি অ্যাসপিরিন ট্যাবলেট রাখতে হবে। যদি পাওয়া যায় তবে অ্যাসপিরিনের পাশাপাশি একটি সরবিট্রেট ট্যাবলেট রাখতে হবে। এরপর দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। কেননা প্রথম এক ঘণ্টার মধ্যেই হার্টের মাংসপেশির সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়।

নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস, হাঁটাহাঁটি এবং আখরোট খাওয়ার মাধ্যমে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। হৃদরোগের জন্য ভালো খাবার ফল ও সবজি। তৈলাক্ত খাবার হৃদরোগের জন্য বেশি ক্ষতিকর। নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে সুগার এবং কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। রক্তচাপ পরিমাপও জরুরি।


দৈএনকে/ জে. আ
গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন

সর্বশেষ