দুই মাসে এলসি বেড়েছে ৮.২৮ শতাংশ

চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে এক হাজার ১৪৮ কোটি ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এটি ছিল এক হাজার ৬০ কোটি ডলার। এ হিসাবে এলসির মূল্য বেড়েছে ৮৮ কোটি ডলার বা ৮.২৮ শতাংশ। তুলনামূলকভাবে, গত অর্থবছরে আমদানি বেড়েছিল মাত্র ১.৭৫ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, প্রথম দুই মাসে শতাংশ বিবেচনায় এলসি বেশি বেড়েছে ভোগ্যপণ্যে। এই পণ্যে ৯৯ কোটি ডলারের এলসি হয়েছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা ৯ দশমিক ১৪ শতাংশ বেশি। মূলধনি যন্ত্রপাতির এলসি খোলা হয়েছে ২৬ কোটি ৪১ লাখ ডলারের। আগের একই সময়ের তুলনায় যা শূন্য দশমিক ৭২ শতাংশ বেশি। মধ্যবর্তী পণ্যের এলসি ১১ দশমিক ৬২ শতাংশ কমে ৬৬ কোটি ৫৯ লাখ ডলারে নেমেছে। পেট্রোলিয়ামে ৩ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১৪৪ কোটি ডলার। শিল্পে ব্যবহৃত কাঁচামালের এলসি ৩ দশমিক ৭২ শতাংশ বেড়ে ৪০৩ কোটি ডলার হয়েছে। আর অন্যান্য পণ্যের এলসি ১৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৩৬১ কোটি ডলার।
সম্প্রতি ভোগ্যপণ্য আমদানিকারক শীর্ষ ২০ ব্যবসায়ী গ্রুপকে নিয়ে বৈঠক করেন গভর্নর। সেখানে ডলারের দর স্থিতিশীল থাকা এবং ডলার নিয়ে কোনো সংকট না থাকায় দর আরও কমে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
রে, আ